ভোলা লঞ্চঘাট ভোলার একটি ঐতিয্যবাহী স্থান। এখানে সবাই ঘুরতে আসে। এখানের মুক্ত হাওয়া মানুষের মন কেড়ে নেয়। এই জায়গা ভোলা থেকে এক কিলোমিটার দূরে। এখানে যেতে হলে অটো বা রিকসা আসা যায়। লঞ্চঘাট আসতে ভাড়া নেয় রিকসা দিয়ে আসলে ৩০ টাকা আর অটো দিয়ে আসলে ২০ টাকা নেয়। এই লঞ্চঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য লঞ্চ ছেড়ে যায়। লঞ্চ ছাড়ার সময় হচ্ছে ৭টা ও ৭.৩০ মিনিটে। খুব সুন্দর একটা স্থান। এখান থেকে রোজ ২টি অথবা ৩ টি লঞ্চ ছাড়ে। ভোলার বেশীরভাগ মানুষ লঞ্চে যাতায়াত করে।ভোলা লঞ্চঘাট ভোলার একটি ঐতিয্যবাহী স্থান। এখানে সবাই ঘুরতে আসে। এখানের মুক্ত হাওয়া মানুষের মন কেড়ে নেয়। এই জায়গা ভোলা থেকে এক কিলোমিটার দূরে। এখানে যেতে হলে অটো বা রিকসা আসা যায়। লঞ্চঘাট আসতে ভাড়া নেয় রিকসা দিয়ে আসলে ৩০ টাকা আর অটো দিয়ে আসলে ২০ টাকা নেয়। এই লঞ্চঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য লঞ্চ ছেড়ে যায়। লঞ্চ ছাড়ার সময় হচ্ছে ৭টা ও ৭.৩০ মিনিটে। খুব সুন্দর একটা স্থান। এখান থেকে রোজ ২টি অথবা ৩ টি লঞ্চ ছাড়ে। ভোলার বেশীরভাগ মানুষ লঞ্চে যাতায়াত করে।ভোলা লঞ্চঘাট ভোলার একটি ঐতিয্যবাহী স্থান। এখানে সবাই ঘুরতে আসে। এখানের মুক্ত হাওয়া মানুষের মন কেড়ে নেয়। এই জায়গা ভোলা থেকে এক কিলোমিটার দূরে। এখানে যেতে হলে অটো বা রিকসা আসা যায়। লঞ্চঘাট আসতে ভাড়া নেয় রিকসা দিয়ে আসলে ৩০ টাকা আর অটো দিয়ে আসলে ২০ টাকা নেয়। এই লঞ্চঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য লঞ্চ ছেড়ে যায়। লঞ্চ ছাড়ার সময় হচ্ছে ৭টা ও ৭.৩০ মিনিটে। খুব সুন্দর একটা স্থান। এখান থেকে রোজ ২টি অথবা ৩ টি লঞ্চ ছাড়ে। ভোলার বেশীরভাগ মানুষ লঞ্চে যাতায়াত করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস